Adsterra

লোড হচ্ছে...

ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কতটা এগিয়ে ?

 

ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কতটা এগিয়ে, ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Trending News, Viral News, Top News, Hot News, bangla news,bangladesh

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বিভিন্ন প্যানেল যখন প্রচারণার মাঠে সরব, তখন ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থীরাও শিক্ষার্থীদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন।

দীর্ঘ ছয় বছর পর অনুষ্ঠেয় ডাকসু নির্বাচনে ২৮ পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ৪৭১ জন। মোটাদাগে ৯টি প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তিন শতাধিক প্রার্থী; বাকিরা অংশ নিচ্ছেন স্বতন্ত্র হিসেবে।

ভোটের মাঠে দেখা গেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কেউ কেউ আগে ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন বলে আলোচনায় আছেন। আবার কেউ কেউ ডাকসু নির্বাচনকে ঘিরে নতুন করে আলোচনায় এসেছেন।

ক্যাম্পাসে যখন ছাত্রলীগের একচ্ছত্র আধিপত্য, তখন নানা আন্দোলন-সংগ্রামে সম্মুখসারিতে ছিলেন উমামা ফাতেমা। জুলাই আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রাখা উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হয়ে ডাকসুর ভোটে নাম লিখিয়েছেন।

উমামা একসময় গণসংহতি আন্দোলনের ছাত্রসংগঠন ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্য সচিব ছিলেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ছাত্র ফেডারেশন থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের এ শিক্ষার্থীর প্যানেলে ২৮ পদেই প্রার্থী রয়েছে।

জুলাই আন্দোলনের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্রের দায়িত্বে ছিলেন উমামা। সেখানে যোগদানের ছয়মাসের মাথায় নানা অভিযোগ তুলে গত মার্চে পদ ছেড়ে দেন তিনি।

ছাত্র সংগঠনের রাজনীতি ছেড়ে ভোটের মাঠে শিক্ষার্থীদের কেমন সাড়া মিলছে, জানতে চাইলে উমামা ফাতেমা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমি জুলাই আন্দোলনের সমন্বয়ক না, সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে নির্বাচনে এসেছি।

“তাই ভোটের মাঠে সাড়া বলতে আমি শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছি। আমি মনে করি এবার সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে একধরনের ব্যালট বিপ্লব হবে।”

উমামা বাদেও এবার ডাকসু নির্বাচনে কেউ কেউ ‘বাকপটু’ গুণে আবার কেউ ব্যতিক্রমধর্মী প্রচারণার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছে টানার চেষ্টা করছেন।

‘সুন্দর বাচনভঙ্গি’ ও ভিন্নধর্মী ইশতেহার দিয়ে এবার আলোচনায় আছেন ভিপি পদপ্রার্থী শামীম হোসেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী; থাকেন বিজয় একাত্তর হলে।


ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কতটা এগিয়ে, ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Trending News, Viral News, Top News, Hot News, bangla news,bangladesh

কেমন সাড়া পাচ্ছেন? জবাবে শামীম বললেন, দলীয় আধিপত্যের বাইরে শিক্ষার্থীদের যে চিন্তাভাবনা, সেই জায়গা থেকে ভালো সাড়া পাচ্ছেন তিনি।

তিনি বলেন, “অনেকে ছাত্র রাজনীতি বলতে কোনো রাজনৈতিক দলের অধিভুক্তি বোঝায়। ছাত্র রাজনীতি হলো- ছাত্রদের জন্য যে আইনগুলো করা হবে, সেখানে সে কথা বলছে কি না, ডায়ালগে আছে কি না। কাজেই তারা যে ফ্রেমটা তৈরি করেছে, আমি কোনো পার্টি না করলে রাজনীতি করি না।

“কিন্তু আমরা তো রাজনীতি করি। তারা যে ফ্রেমটা করেছে, আমাকে কোনো পার্টি সাবক্রিপশন না করলে পলিটিক্স করি না; কিন্তু আমরা রাজনীতি করছি, ছাত্র রাজনীতি করছি।”

আরেক প্রশ্নে শামীম বলেন, “স্বতন্ত্র হিসাবে চ্যালেঞ্জ ফেইস করার কিছু নাই। আমি শিক্ষার্থীদের কাছে বারেবারে বলি, তারা যদি মনে করে যে, তাদের এই যে সিস্টেমের ভেতর দিয়ে, যেটা হচ্ছে আরকি, নানা ধরনের খাওয়াদাওয়া ইত্যাদির মধ্য দিয়ে, তারা যদি নিকৃষ্ট ব্যক্তিকে ভোট দিয়ে নিয়ে আসে- আমাদের কোনো সমস্যা নাই।

“আমি প্রপজিশন দাঁড় করিয়েছি, আমি বারবার বলেছি, আমাকে আপনার পছন্দ নাও হতে পারে; এমন কাউকে ভোট দেন, তাতে আমাদের শিক্ষার্থীদের ভয়েসটা ক্রিয়েট হবে। কারণ, অলরেডি পলিটিকাল সেটেলমেন্টের অংশ যারা, তারা ইতোমধ্যে ক্ষমতাশালী।”

জুলাই অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রলীগ এবং ২০০২ সালে শামসুন নাহার হলে ছাত্রদলের হামলার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “আমাদের ছেলেমেয়েদের বাইরে থেকে লোক নিয়ে এসে পিটানোর ইতিহাস আছে। এর আগেও গিয়েছে ২০০২ সালেও গিয়েছে। সম্প্রতি তো নিজের চোখেই দেখলাম।

“এই দলীয় আধিপত্যের বাইরে যারা আছে, তাদের কোনো প্রতিনিধিত্ব কি থাকবে না? এজন্য ডাকসু নির্মাণ করা হয়েছিল।”

উমামা ফাতেমা নেতৃত্বাধীন ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলে জিএস প্রার্থী আল সাদী ভূঁইয়াও আলোচনায় আছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক এই সভাপতি ২০১৯ সালের নির্বাচনে সূর্য সেন হল সংসদে সাহিত্য সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন।

সাংবাদিকতার সূত্রে ক্যাম্পাসে পরিচিতির পাশাপাশি জুলাই আন্দোলনেও সক্রিয় ভূমিকায় ছিলেন আল সাদী ভূঁইয়া। জুলাইয়ে সরকার পতন আন্দোলনের আগে কোটা পুনর্বহাল করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে যে দুই ছাত্র আপিল করেছিলেন, তাদের একজন ছিলেন তিনি।

ভোটের মাঠের পরিস্থিতি নিয়ে আল সাদী ভূঁইয়া বলেছন, “আমি ২০১৯ সালে হল সংসদ নির্বাচনে সাহিত্য সম্পাদক পদে ছিলাম। পরে সাংবাদিকতায় আসি। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পরে শিক্ষার্থীদের প্রতি যে দায়বদ্ধতার জায়গা তৈরি হয়, সেখান থেকে আমি ডাকসু নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।”

কেন আপনাকে ভোট দেওয়া উচিত? জবাবে সাদী বলেন, “আমি শিক্ষার্থীদের সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করেছি। তাদের সমস্যাগুলো জানি ও সমাধানের কী কী পথ আছে, সেটি আমি জানি।

“তাই শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস এবং শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ারমুখী করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ ও কার্যক্রম নেব। তাই আমি মনে করি, শিক্ষার্থীরাই সিদ্ধান্ত নিবে আমাকে ভোট দিবে কি না।”

ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কতটা এগিয়ে, ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Trending News, Viral News, Top News, Hot News, bangla news,bangladesh

মুখে সিগারেট ও অভিনব ইশতেহার দিয়ে আলোচনায় এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান। মাস্টারদা সূর্য সেন হলের এ আবাসিক শিক্ষার্থী এবার ডাকসু নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন।

ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে শুরুতেই বেশ আলোচনা তোলা এই প্রার্থী এখন ভোটের মাঠে কেমন করছেন, তা নিয়ে নানান আলোচনা রয়েছে।

শুরুর আলোচনা এখন মিইয়ে যাওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নে আশিক বলেছেন, “আমি আশাবাদী যে মেয়েদের ভোট পেলেই জিতে যাব। তবে আমার প্রচারণা চালাচ্ছি। হলে হলে যাচ্ছি।”

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) প্যানেলে জায়গা না পেয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে এজিএস পদে লড়ছেন সংগঠনের মুখপাত্র তাহমিদ আল মুদাসসির।

এ পদে বাগছাস থেকে লড়ছেন আশরেফা খাতুন। এজিএস পদে স্বতন্ত্র হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন ওই সংগঠনের নেতা আশিকুর রহমান জীম, হাসিবুল ইসলাম ও সানজানা আফিফা অদিতিও।

সংগঠনের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েও ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ার আশা করছেন তাহমিদ আল মুদ্দাসির চৌধুরী।

তিনি বলেন, “আমাদের মাঝে এ বিভক্তি হয়ত বড় প্রভাব ফেলবে না। তবে কিছুটা তো প্রভাব ফেলবে। তবে আমাদের ভোটাররা ভাসমান না।

“আর সবার ভোট ব্যাংক আলাদা। তাই আমি আশাবাদী। আর মাঠের দিক থেকে আমি এগিয়ে আছি মনে হচ্ছে। সাধারণ ও অরাজনৈতিক শিক্ষার্থীরা ব্যাপক সমর্থন দিচ্ছে আমাকে।”


এজিএস পদে লড়া হাসিবুল ইসলাম জুলাই আন্দোলনের পর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখেন। সেখানে তিনি মুখ্য সংগঠকের দায়িত্বে রয়েছেন। শুরুতে বাগছাসের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংসদ প্যানেল থেকে ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক পদে লড়ার কথা থাকলেও হাসিব ভোট করছেন এজিএস পদে।

ভোটের মাঠে কতটা আশা দেখছেন, এমন প্রশ্নে হাসিব বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমি যখন শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছি, শিক্ষার্থীদের মাঝে ভালোবাসা পাচ্ছি। শিক্ষার্থীরা আমাকে তাদের নানা সমস্যার কথা বলছে। তাদের সে দাবি-দাওয়া নিজে কাজ করার আগেও চেষ্টা করেছি, এখনও চেষ্টা করে যাচ্ছি।

“তবে আমাকে একটা বিষয় আশান্বিত করছে, সেটা হচ্ছে আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য একটা সৌহার্দ্যপূর্ণ ক্যাম্পাস বিনির্মাণ করতে চাই, সেখানে আমাকে সবাই তাদের ভালোবাসায় রাখছেন।”

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভালো করার আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, “আমি আমাদের মধ্যে কোনো শঙ্কা দেখছি না। আমাকে আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা অভয় দিয়েছে। সেজন্য নির্বাচন করছি।”

পিঠে ব্যাগ, হাতে লাঠি, চশমা পরা মুখমণ্ডলে রক্ত আর বেদম মারধরে জড়োসড়ো হয়ে যাওয়া যে তরুণীর ছবি জুলাই আন্দোলনের ‘মোড় ঘুরিয়েছিল’, সেই সানজিদা আহমেদ তন্বি প্রার্থী হয়েছেন এবারের ডাকসু নির্বাচনে।

স্নাতকোত্তর পর্বের এ শিক্ষার্থী ‘গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক’ প্রার্থী হওয়ায় তাকে ‘সম্মান’ জানাচ্ছে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও প্যানেল। তন্বির পদে কাউকে প্রার্থী দেয়নি বেশ কয়েকটি প্যানেল। তার পরও গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক পদের বিপরীতে লড়বে ৯ জন।

জুলাই আন্দোলনের ভূমিকা এবং গবেষণায় নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের ভোট চাইছেন তন্বি।

ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কতটা এগিয়ে, ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Trending News, Viral News, Top News, Hot News, bangla news,bangladesh

তার বিপরীতে প্রার্থী না রাখায় অন্যদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তন্বি বলেন, “আমি শিক্ষার্থীদের ভোটে জিততে চাই। তাদের হয়ে কাজ করতে চাই। আমি নিজেকে এই পদে যোগ্য মনে করছি, কারণ গবেষণায় আমার তীব্র আগ্রহ ও অভিজ্ঞতা রয়েছে।

“আমার স্নাতক পর্যায়ের একটি রিসার্চ পেপার এরই মধ্যে নামকরা একটি আন্তর্জাতিক জার্নালে পাবলিকেশনের অপেক্ষায়। মাস্টার্সেও বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আমার গবেষণার কাজ চলমান।”

এ গবেষণাটি জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপের জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমি শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করতে চাই। আপনাদের সবার সহযোগিতা পেলে আমি আমার লক্ষ্য পূরণ করতে পারব।”

জুলাই আন্দোলনে সম্মুখসারির নেতা ও আদিবাসীদের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে হামলার শিকার রুপাইয়া শ্রেষ্ঠা তঞ্চঙ্গাও ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের এ শিক্ষার্থী লড়বেন ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক পদে।


এ পদের বিপরীতে মোট প্রার্থী রয়েছে ১৫ জন। সেক্ষেত্রে ভোটের মাঠে অবস্থা কেমন, জানতে চাইলে রুপাইয়া বৃহস্পতিবার বলেন, “শিক্ষার্থীদের খুবই ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি। আজকে প্রচারণার স্বার্থে সাড়ে সাত হাজার বুকমার্ক এনেছিলাম। সবই শেষ হয়ে গেছে।

“সেটার দ্বারাই বোঝা যাচ্ছে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ। আমি আশাবাদী যে শিক্ষার্থীরা আমাকে নির্বাচিত করবেন।“

‘সুন্দর বাচনভঙ্গি’ ও অভিনব প্রচারণা কৌশল দিয়ে কেন্দ্রীয় সদস্য পদে আলোচনায় আছেন উম্মে উসওয়াতুন রাফিয়া। তিনি আইন বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

শিক্ষার্থীদের সমর্থন পাওয়ার কথা তুলে ধরে রাফিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমার ব্যক্তিগত কারণে (পরীক্ষা ও অসুস্থতা) আর একেবারেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার দরুণ অন ক্যাম্পাস প্রচারণা তেমনভাবে করা হয়ে ওঠেনি।

“তবে অনলাইনে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছি। ক্যাম্পাসেও যখন প্রচারণা চালিয়েছি, বেশ ভালো সাড়া পেয়েছি সবার থেকে। এখনও পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠ বেশ অনুকূল বলে মনে হচ্ছে, বাকিটা সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা। দেখা যাক কী হয়। আমি আশাবাদী।”

No comments

Powered by Blogger.