Adsterra

লোড হচ্ছে...

আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ অস্বীকার করল ছাত্রদল




আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ অস্বীকার করল ছাত্রদল,ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Trending News, Viral News, Top News

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে নিয়ম ভেঙে ভোটকেন্দ্রে ঢোকার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদলের সহ-সভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে। আচরণবিধি ভেঙে কেন্দ্রর কাছে ভোটের প্রচারণা চালানোর অভিযোগও উঠেছে দলটির কর্মীদের বিরুদ্ধে। তবে ছাত্রদল এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।জানা যায়, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রে স্থাপিত ভোটকেন্দ্রে ঢুকে পড়েন আবিদ। এই কেন্দ্রে জগন্নাথ হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দিচ্ছেন। কেন্দ্রের বাইরে আবিদের কর্মী সমর্থকদের ভোট প্রার্থনা ও প্রচারপত্র বিলি করতেও দেখা যায়। এসময় উপস্থিত কয়েকজন নারী ভোটার এর প্রতিবাদ জানায় এবং বিরক্তি প্রকাশ করেন। তবে আবিদুল ও তার সমর্থকরা সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন, তারা ভোট চাইছেন না, প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর সম্বলিত প্রচারপত্র বিলি করছেন। তাদের দাবি, এত প্রার্থীর ব্যালট নম্বর মনে থাকবে কী করে, তাই শিক্ষার্থীদের এই লিফলেট দেওয়া হচ্ছে।ডাকসুর নির্বাচন কমিশন থেকে জানানো হয়েছে, কোনো প্রার্থী কেন্দ্রে ঢুকে ভোট প্রার্থনা করতে পারবেন না। এমনকি ভোট কেন্দ্রর ১০০ মিটারের মধ্যে কোনো ভোটার স্লিপও বিতরণ করতে পারবে না। তবে সরেজমিন দেখা গেছে, ভোটকেন্দ্রের কাছেই বুথ স্থাপন এবং টেবিল বসিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। তবে আচরণ বিধি অনুসারে প্রার্থীো ভোট কেন্দ্র প্রবেশ করতে পারবে। ডাকসুর ভোটের আচরণবিধিতে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশাধিকারের বিষয়ে বলা আছে, ভোটাররা নিজ নিজ হলের বৈধ পরিচয়পত্র প্রদর্শন করে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করবে। এছাড়া নির্বাচনি কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না। ভোটকেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা তাদের নির্ধারিত স্থানে অবস্থান করবেন।

অভিযোগের বিষয়ে সকাল ১০টার  আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ভোটকেন্দ্রের সামনে আবিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভোটটা উদযাপন করতে চাই। অভিযোগ করতে চাই না।’ এ সময় তিনি ভোটকেন্দ্রে ঢোকার অভিযোগের বিষয়ে বলেন, ‘রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিয়েই ঢুকেছি।’ আবিদ উল্টো অভিযোগ করেন, প্রার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কোনো কার্ড করেনি। সে কারণে তাকে মেয়েদের হলের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা কোনো ধরনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করিনি। আমাদের হেল্প ডেস্ক কেন্দ্র থেকে অন্তত ১৫০ মিটার দূরে।’

 আরও পড়ুন মেধাবীদের বিশ্বমণ্ডলে তুলে ধরতে উদ্যোগ নেবে সরকার

No comments

Powered by Blogger.