Adsterra

লোড হচ্ছে...

রাতে যে ফলের পানীয় খেলে কমবে থলথলে ভুঁড়ি

 

 

রাতে যে ফলের পানীয় খেলে কমবে থলথলে ভুঁড়ি,ঢাকা ভয়েস, Dhaka Voice, Trending News, Viral News, Top News

সুস্বাস্থ্য বা পছন্দের পোশাকে নিজেকে মানানসই দেখাতে, স্লিমফিট হতে চান কম-বেশি সবাই। তবে কয়েক দিন কড়া ডায়েট কিংবা ঘণ্টার পর ঘণ্টা শরীরচর্চার পর অনেকের মধ্যেই ওজন কমানোর চেষ্টায় কমতি দেখা যায়। কেউ আবার লাইপোসাকশনের মতো ‘শর্টকাট’ পদ্ধতি অবলম্বন করেন।লাইপোসাকশন সার্জারি করে রুপালি পর্দার তারকাদের মতো ইদানীং সাধারণ মানুষও এই পদ্ধতির অবলম্বন করা শুরু করেছেন।কিন্তু যতই হোক সে তো সার্জারি, তাই ইচ্ছা থাকলেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়ে পিছিয়ে আসেন অনেকে। তবে একটি পানীয়তে চুমুক দিয়েই যদি ঝটপট মেদ ঝরিয়ে ফেলতে পারেন, তাহলে কি তা আপনার জন্য ভালো খবর নয়?শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবেই রয়েছে এমনই এক বিশেষ পানীয়। যা খেলে মাত্র তিন দিনে শরীরে লাইপোসাকশনের মতো প্রভাব দেখতে পাবেন। এই পানীয়টি এতটা কার্যকরী যে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ওজন কমবে।

উপকরণ

  • আপেল
  • দারচিনি
  • হলুদ ও
  • পানি

পদ্ধতি

একটি সসপ্যানে একটি আপেল টুকরো করে কেটে নিন। সঙ্গে দুটি দারচিনির টুকরো ও এক চামচ হলুদ দিন। সব উপকরণ ৩০০ মিলি পানিতে ফোটাতে থাকুন। প্রায় ৮ মিনিট ফোটানোর পর ছেঁকে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে ‘ম্যাজিক ড্রিংক’।নিয়মিত রাতে ঘুমাতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে এই পানীয় পান করুন। কম সময়ে ওজন কমানোর লক্ষ্য থাকলে এটি আপনার জন্য দারুণ উপকারে আসবে।আপেলে রয়ে‌ছে বেশি পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। এ ছাড়া এই ফলের ম্যালিক এসিড কিডনি ও লিভারকে ডিটক্সিফাই করে। যেসব খাবার বিপাকের হার বৃদ্ধি করে, সেগুলো ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও সহায়ক।এ ছাড়া আপেলের কোয়ারসেটিন প্রদাহ কমাতে এবং রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে সাহায্য করে।আপেলের দ্রবণীয় ফাইবার অর্থাৎ পেকটিন কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আপেলের ত্বকই হলো সবচেয়ে বেশি উপকারী। তাই আপেল খাওয়ার সময় খোসা ছাড়াবেন না। নিয়মিত আপেল খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে এবং রক্তচাপ কমে।ওজন কমানো ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দারচিনি খুব উপকারী। দারচিনিতে থাকার অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট শরীরকে দূষণমুক্ত রাখতে সাহায্য করে এবং পরোক্ষ ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও কার্যকর ভূমিকা নেয়। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং কাশি ও সর্দির লক্ষণগুলো থেকে মুক্তি দেয়।হলুদে থাকা কারকিউমিন বিপাকহার বাড়িয়ে তুলতে এবং ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে অনুঘটকের কাজ করে।





No comments

Powered by Blogger.